শাওমি বাংলাদেশ-এর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে আজ দুপুরে একটি সতর্কীকরন পোস্ট করা হয়। পোস্টটিতে দেখা যায় তারা গ্রাহকদেরকে শাওমির প্রোডাক্টগুলো আনঅফিশিয়ালভাবে কেনা থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।
তারা আরও বলেছেন এই প্রোডাক্টগুলোর গুনগত মান নিয়ে তারা সন্দিহান এবং আনঅফিশিয়ালভাবে এসব পন্য কেনার ফলে তাদের পন্যগুলোর কোয়ালিটি নিয়ে গ্রাহকদের মাঝে ভুল ধারনার সৃষ্টি হচ্ছে।
আমাদের দেশে মোবাইল মার্কেটগুলো ঘুরলেই দেখতে পাবেন সেখানে অফিশিয়াল এবং আনঅফিশিয়ার- দুই ধরনের দামে বিভিন্ন নামিদামী ব্রান্ডের মোবাইল বিক্রি হচ্ছে। দেখা যায় একই মোবাইল পন্যের আনঅফিশিয়াল দাম অফিশিয়াল দাম থেকে মোটামুটি কম হওয়ায় গ্রাহকগণ সেদিকেই বেশি ঝুঁকছে। তবে আনঅফিশিয়ার মোবাইল কেনার ফলে আপনিসহ আমাদের দেশের সরকারেরও ক্ষতি হচ্ছে।
আনঅফিশিয়াল মোবাইলগুলো সরকারের ৩০% ভ্যাটকে ফাঁকি দিয়ে দেশে আসে যার কারনে এর দাম কম হয় এবং সরকার কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে। আর যেহেতু পন্যটি অফিশিয়ালভাবে আসেনি তাই কেনার সময় কোনো রকম গ্যারান্টি বা ওয়ারেন্টি পাওয়া থেকে আপনি বঞ্চিত হন।
এজন্য ২০১৯ সালের শুরুর দিকে বিটিআরসি মোবাইল ফোনের নিবন্ধন শুরু করে। তবে নিবন্ধন প্রক্রিয়াটিতে কিছু ত্রুটি থাকায় অনেক গ্রাহকগণ হয়রানিরও শিকার হয়েছিলেন।
Leave a Reply